ঢেঁকি শাকে উপস্থিত অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যেমন বিটা-ক্যারোটিন এবং ভিটামিন সি শরীরের ফ্রি র্যাডিক্যালের ক্ষতি থেকে রক্ষা করে, যা ক্যান্সার প্রতিরোধে সহায়ক।
অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শক্তি
ঢেঁকি শাকে থাকা অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান যেমন কেম্পফেরল এবং কুয়ারসেটিন প্রদাহ কমাতে সহায়ক, যা ক্যান্সার প্রতিরোধে গুরুত্বপূর্ণ।
প্রদাহ কমানো
ঢেঁকি শাক ইমিউন সিস্টেমকে শক্তিশালী করে, যা শরীরকে ক্যান্সারের বিরুদ্ধে লড়াই করতে সহায়ক।
ইমিউন সিস্টেম শক্তিশালী
ঢেঁকি শাকে থাকা পুষ্টিগুণ যেমন ভিটামিন সি এবং ই ডিএনএ সুরক্ষা প্রদান করে, যা ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে সহায়ক।
ডিএনএ সুরক্ষা
ঢেঁকি শাক শরীরের কোষগুলোকে সুস্থ রাখে এবং কোষের পুনর্জন্মকে উৎসাহিত করে, এর পিছনে কাজ করে বিটা-ক্যারোটিন এবং ভিটামিন এ।
কোষের সুস্থতা
ঢেঁকি শাক হৃদযন্ত্রকে সুরক্ষা প্রদান করে এবং হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে সহায়ক, এর পিছনে কাজ করে পটাসিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়াম।
হৃদযন্ত্রের সুরক্ষা
ঢেঁকি শাক সালাদ, স্যুপ, বা রান্নায় ব্যবহার করা যেতে পারে। এতে এর পুষ্টিগুণ বজায় থাকে।
কিভাবে খেতে হবে
প্রতিদিন ১০০-২০০ গ্রাম ঢেঁকি শাক খাওয়া যেতে পারে, তবে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।