কাঁকরোল, যা বৈজ্ঞানিক নাম Momordica dioica নামে পরিচিত, একটি পুষ্টিকর সবজি যা হার্টের সুরক্ষায় বিশেষভাবে উপকারী।

Images credit: istock 

কাঁকরোল ভিটামিন এ, ভিটামিন সি, ক্যালসিয়াম, আয়রন, ম্যাগনেসিয়াম, পটাসিয়াম, এবং ফাইবারে সমৃদ্ধ।

পুষ্টিগুণ

কাঁকরোল রক্তের খারাপ কোলেস্টেরল (LDL) কমাতে এবং ভালো কোলেস্টেরল (HDL) বাড়াতে সহায়ক। এতে থাকা ফাইবার এবং স্টেরলস এ কাজে সহায়ক।

কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ

কাঁকরোলের পটাসিয়াম রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সহায়ক, যা হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।

রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ

কাঁকরোলে উপস্থিত অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যেমন ভিটামিন সি এবং বিটা-ক্যারোটিন হার্টের কোষগুলোকে ফ্রি র‍্যাডিক্যালের ক্ষতি থেকে রক্ষা করে।

অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শক্তি

কাঁকরোলের অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান যেমন ফ্ল্যাভোনয়েড এবং পলিফেনল প্রদাহ কমাতে সহায়ক, যা হৃদরোগ প্রতিরোধে কার্যকর।

প্রদাহ কমানো

কাঁকরোল রক্ত সঞ্চালন উন্নত করে এবং রক্তের জমাট বাঁধা প্রতিরোধ করে, এতে থাকা ম্যাগনেসিয়াম এবং পটাসিয়াম।

রক্ত সঞ্চালন উন্নত

কাঁকরোলের পুষ্টিগুণ যেমন প্রোটিন এবং ভিটামিন সি হৃৎপিণ্ডের পেশি শক্তিশালী করতে সহায়ক।

হৃৎপিণ্ডের পেশি শক্তিশালী

কাঁকরোল রক্তের শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সহায়ক, যা ডায়াবেটিস রোগীদের হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।

রক্তের শর্করা নিয়ন্ত্রণ

কাঁকরোল কম ক্যালোরি এবং বেশি ফাইবার সমৃদ্ধ হওয়ায় ওজন নিয়ন্ত্রণে সহায়ক, যা হৃদরোগ প্রতিরোধে গুরুত্বপূর্ণ।

ওজন নিয়ন্ত্রণ

কাঁকরোল সবজি হিসেবে রান্না করে খাওয়া যেতে পারে। এটি ভাজি, তরকারি বা স্যুপে ব্যবহার করা যেতে পারে।

কিভাবে খাবেন