বাংলার বন জঙ্গলে জন্মানো তেলাকুচা শাক একটি জনপ্রিয় ঔষধি গাছ যা বিভিন্ন স্বাস্থ্য উপকারিতার জন্য পরিচিত।
Images credit: gettyimages
তেলাকুচা শাক ভিটামিন এ, ভিটামিন সি, ক্যালসিয়াম, আয়রন, এবং বিভিন্ন অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে সমৃদ্ধ।
পুষ্টিগুণ
তেলাকুচা শাক রক্তের শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সহায়ক, যা ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য বিশেষভাবে উপকারী।
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ
তেলাকুচা শাকে উপস্থিত অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যেমন ভিটামিন সি এবং বিটা-ক্যারোটিন শরীরের ফ্রি র্যাডিক্যালের ক্ষতি থেকে রক্ষা করে, যা ক্যান্সার এবং হৃদরোগ প্রতিরোধে সহায়ক।
অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শক্তি
তেলাকুচা শাক রক্ত পরিষ্কার করে এবং ত্বকের স্বাস্থ্য উন্নত করে, এতে থাকা ভিটামিন এ এবং ভিটামিন সি ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ায় এবং ব্রণ ও অন্যান্য ত্বকের সমস্যা কমাতে সহায়ক।
রক্তপরিষ্কারক
তেলাকুচা শাক কম ক্যালোরি এবং বেশি ফাইবার সমৃদ্ধ হওয়ায় ওজন নিয়ন্ত্রণে সহায়ক।
ওজন নিয়ন্ত্রণ
তেলাকুচা শাক লিভারের কার্যকারিতা বাড়ায় এবং লিভারের বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধে সহায়ক, এর পিছনে কাজ করে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ভিটামিন ই।
লিভারের সুরক্ষা
তেলাকুচা শাকে থাকা অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান যেমন কেম্পফেরল প্রদাহ কমাতে সহায়ক, যা শরীরের বিভিন্ন প্রদাহজনিত সমস্যার সমাধানে কার্যকর।
প্রদাহ নিরাময়
তেলাকুচা শাক হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে সহায়ক এবং রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে, এতে থাকা পটাসিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়াম।
হৃদরোগ প্রতিরোধ
তেলাকুচা শাক রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং শরীরকে বিভিন্ন রোগের বিরুদ্ধে সুরক্ষা প্রদান করে, এতে থাকা ভিটামিন সি এবং জিঙ্ক।